14 Days Economy Ramadan Umrah Package (Between 1st to 20th Ramadan)
14 Days Economy Ramadan Umrah Package (Between 1st to 20th Ramadan)
ইকোনোমি উমরাহ প্যাকেজে মক্কা হোটেল ১০০০ মিটার ও মদিনা হোটেল ১০০০ মিটার দূরত্বের প্যাকেজগুলোর সুবিধা সাধারণত একটু মানসম্মত হয়ে থাকে। সাধারণত এই ধরনের প্যাকেজে যে সুবিধাগুলো অন্তর্ভুক্ত থাকে তা হলো:
১. ফ্লাইট ও পরিবহন
- ফ্লাইট: প্রিমিয়াম এয়ারলাইন্স ইকোনমি ক্লাস টিকেট (ট্রান্জিট ফ্লাইট)।
- এয়ারপোর্ট ট্রান্সফার: মক্কা এবং মদিনা উভয় শহরে লাক্সারি বাসের মাধ্যমে এয়ারপোর্ট ট্রান্সফার এবং আরামদায়ক আসন, যা দীর্ঘ যাত্রার সময়ে আপনাকে সান্ত্বনা প্রদান করে।
২. হোটেল বুকিং
- মক্কায়: হারাম শরীফের চত্বরের বহির প্রান্ত থেকে ১০০০ মিটার দূরত্বে অবস্থিত ২ ষ্টার মানের হোটেল, আজিয়াদ রোড/ইব্রাহিম খলিল রোডের সাথে মুন্সিয়া/হিজরা রোডে এ হবে ।
- মদিনায়: মসজিদে নববীর চত্বরের বহির প্রান্ত থেকে ১০০০ মিটার দূরত্বে অবস্থিত ৩ষ্টার মানের হোটেল (যেমন: লুলু কোবা হোটেল, বেলার মসজিদের কাছাকাছি/কোবা রোড হতে পারে।
- রুম সার্ভিস: ২৪/৭ রুম সার্ভিস যা অতিথিদের পছন্দের খাবার তাদের রুমে সরবরাহ করবে।
৩. ইবাদতের জন্য বিশেষ সুবিধা
- থাকার সুবিধা: হোটেলটি হারাম শরীফ বা মসজিদে নববী থেকে একটু দূরে হলেও কষ্টসাধ্য মনে হয় না, অনেক হাজী নামাজের পর ধীরে ধীরে আল্লাহর নাম জপতে জপতে চলেন। এটি মূলত ইবাদত ও ধ্যানের একটি অংশ, যা তাদের আল্লাহকে স্মরণে রাখে। ইসলামে আল্লাহর নাম জপা (যিকির) খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি ইবাদত হিসেবে গণ্য হয়, এবং হাজীরা তা পালন করে আল্লাহর কাছাকাছি থাকার চেষ্টা করেন। পবিত্র স্থানগুলিতে একত্রে এই যিকির করার ফলে এটি আরও বিশেষভাবে তাৎপর্যপূর্ণ হয়ে ওঠে।
- যাতায়াতের সুবিধা: হাজীরা হজের সময় ধৈর্য ও সংযমের অনুশীলন করেন, এবং কিছুটা দূরে হেঁটে যাওয়া সেই আচার-অনুষ্ঠানেরই একটি অংশ হিসেবে দেখা যেতে পারে। আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের জন্য এই ধরণের ছোটখাটো কষ্ট বা পরিশ্রমকে অনেকে ভালোভাবে গ্রহণ করেন।
- বিরতির সুযোগ: হোটেলটি দূরে হলেও হাজীরা সাধারণত হোটেলে ফিরে কিছুটা বিশ্রাম নিয়ে আবার ইবাদতের জন্য মসজিদে ফিরে যান। বিশ্রামের মাধ্যমে শরীরের ক্লান্তি দূর হওয়ার পর, নতুন উদ্যমে ইবাদত করা সহজ হয়ে যায়। হাজীরা হজের সময় অনেক সময় ধরে ইবাদত ও চলাফেরা করে থাকেন, তাই বিশ্রাম একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি তাঁদের জন্য ইবাদতের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে সাহায্য করে, বিশেষ করে যারা কিছুটা দূরে অবস্থান করেন।
৪. সুবিধাজনক অবস্থান
- হোটেলের অবস্থান:
হোটেলটি একটু দূরে হলেও সুবিধাজনক অবস্থানে থাকে। হজ পালনকারীদের জন্য হোটেলগুলো সাধারণত এমনভাবে বাছাই করা হয় যাতে পরিবহন বা হাঁটার সুবিধা থাকে। অনেক হোটেলের কাছাকাছি বাস বা শাটল সার্ভিস থাকে, যা হাজীদের মসজিদে সহজে পৌঁছাতে সাহায্য করে। এছাড়াও, যদি হোটেলটি নিরিবিলি জায়গায় হয়, তবে সেটি বিশ্রাম এবং ইবাদতের জন্য উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করতে পারে। তাই দূরত্ব থাকা সত্ত্বেও, সঠিক পরিকল্পনার মাধ্যমে ইবাদতের সময়সূচি মেনে চলা বেশ সহজ হয়।
৫. বিশেষ সুবিধা
- ফ্রি ওয়াইফাই: হোটেলে উচ্চগতির ইন্টারনেটের সুবিধা।
৬. বীমা ও সুরক্ষা
- ভ্রমণ বীমা: উমরাহ ভ্রমণের জন্য বিশেষ বীমা প্যাকেজ যা মেডিকেল, ভ্রমণ এবং অন্যান্য জরুরী পরিস্থিতির কভারেজ প্রদান করে।
- নিরাপত্তা ব্যবস্থা: প্রতিটি হোটেলে ২৪/৭ নিরাপত্তা এবং হেল্পলাইন সেবা।
এই প্যাকেজটি উমরাহ যাত্রাকে সহজ, আরামদায়ক এবং স্মরণীয় করে তুলতে সাহায্য করবে। ২ ষ্টার মানের হোটেল প্যাকেজের মান ধরে রাখতে, সবকিছুতেই বিশেষত্ব ও শ্রেষ্ঠত্ব বজায় থাকবে ইনশাআল্লাহ ।
রমজানে উমরাহ করার ফজিলত:
পবিত্র রমজান মাসে উমরাহ পালন করলে হজের সমতুল্য সওয়াব পাওয়া যায়। এই জন্য যাদের সুযোগ ও সামর্থ্য রয়েছে, তারা সম্ভব হলে রমজানে পবিত্র উমরাহ পালন করা উচিত। এতে রমজানের পবিত্রতা রক্ষা ও ইবাদত সুন্দরভাবে পালনের পাশাপাশি বিপুল সওয়াব লাভও হবে।
আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী করিম (সা.) এক আনসারি নারীকে বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে হজ করতে তোমার বাধা কিসের?’ ইবনে আব্বাস (রা.) নারীর নাম বলেছিলেন; কিন্তু আমি ভুলে গিয়েছি। ওই নারী বলল, ‘আমাদের একটি পানি বহনকারী উট ছিল; কিন্তু তাতে অমুকের পিতা ও তার পুত্র (অর্থাৎ মহিলার স্বামী ও ছেলে) আরোহণ করে চলে গেছেন। আর আমাদের জন্য রেখে গেছেন পানি বহনকারী আরেকটি উট, যার দ্বারা আমরা পানি বহন করে থাকি।’ নবী (সা.) বলেন, ‘আচ্ছা, রমজান এলে তখন উমরাহ করে নিয়ো। কেননা রমজানের একটি উমরাহ একটি হজের সমতুল্য।’ (বুখারি, হাদিস : ১৭৮২)
আরবি হাদিস وَعَنِ ابنِ عَبَّاسٍ رَضِيَ اللهُ عَنهُمَا : أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم، قَالَ: «عُمْرَةٌ في رَمَضَانَ تَعْدِلُ حَجَّةً – أَوْ حَجَّةً مَعِي». متفقٌ عَلَيْهِ বাংলা অনুবাদ ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহুমা হতে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “মাহে রমজানের উমরাহ একটি হজের সমতুল্য অথবা আমার সঙ্গে হজ করার সমতুল্য।” [বুখারি ১৭৮৬, ১৮৬৩, মুসলিম ১২৫৬, নাসায়ি ২১১০, আবু দাউদ ১৯৯০, ইবন মাজাহ ২৯৯৪, আহমদ ২০২৬, ২৮০৪, দারেমি ১৮৫৯]
14 Days Economy Umrah Ramadan (Between 1st to 20th Ramadan) Package, Hotel Distance 1000+1000 Meter
এই প্যাকেজটি এয়ারলাইন্সের ফেয়ার এবং সৌদি আরবের হোটেল ভাড়ার উপর পরিবর্তনশীল।
- এয়ার টিকেট: এই প্যাকেজটি ট্রান্জিট ফ্লাইট দিয়ে তৈরি করা হয়েছে, (ডিরেক্ট ফ্লাইট এর ক্ষেত্রে প্যাকেজ প্রতি ১০-১৫ হাজার টাকা ব্যবধান হতে পারে।
- উমরাহ ভিসা
- মক্কাতে মসজিদুল হারাম চত্বরের বহির প্রান্ত থেকে ১০০০ মিটার দূরত্বে ২ ষ্টার মানের হোটেল, আজিয়াদ রোড/ইব্রাহিম খলিল রোডে, মুন্সিয়া রোড/হিজরা রোডে হবে।
- মদিনাতে মসজিদে নববীর চত্বরের বহির প্রান্ত থেকে ১০০০ মিটার দূরত্বে ২স্টার মানের হোটেল বেলাল মসজিদ অথবা কুবা রোডে হবে।
- ট্রান্সপোর্ট রুট (Jeddah To Makkah Hotel, Makkah Hotel To Madinah Hotel & Madinah Hotel To Madinah Airport)
- ট্রান্সপোর্ট:মক্কা থেকে মদিনা হোটেল এবং মক্কা-মদিনা উভয় শহরে লাক্সারি বাসের মাধ্যমে এয়ারপোর্ট ট্রান্সফার এবং আরামদায়ক আসন, যা দীর্ঘ যাত্রার সময়ে আপনাকে সান্ত্বনা প্রদান করবে ইনশাআল্লাহ। (শেয়ার বাসের ক্ষেত্রে সর্ব নিম্ন ৫ জন এক সাথে ট্রাভেল করতে হবে অন্যথায় শেয়ার বাস পাবেন না সৌদি উমরাহ কোম্পানি নিয়ম অনুযায়ী।
- এই প্যাকেজে মক্কাতে ৭দিন ও মদিনাতে ৭দিন মোট ১৪ দিন অবস্থান করতে পারবেন, চাইলে সফর সময় বৃদ্ধি করতে পারবেন সে ক্ষেত্রে অতিরিক্ত চার্জ প্রযোজ্য হবে।
প্যাকেজ মূল্য আলোচনা সাপেক্ষে, দয়া করে নিচের নাম্বার এ যোগাযোগ করুন।
ইকোনোমি উমরাহ প্যাকেজে মক্কা হোটেল ১০০০ মিটার ও মদিনা হোটেল ১০০০ মিটার দূরত্বের প্যাকেজগুলোর সুবিধা সাধারণত একটু মানসম্মত হয়ে থাকে। সাধারণত এই ধরনের প্যাকেজে যে সুবিধাগুলো অন্তর্ভুক্ত থাকে তা হলো:
১. ফ্লাইট ও পরিবহন
- ফ্লাইট: প্রিমিয়াম এয়ারলাইন্স ইকোনমি ক্লাস টিকেট (ট্রান্জিট ফ্লাইট)।
- এয়ারপোর্ট ট্রান্সফার: মক্কা এবং মদিনা উভয় শহরে লাক্সারি বাসের মাধ্যমে এয়ারপোর্ট ট্রান্সফার এবং আরামদায়ক আসন, যা দীর্ঘ যাত্রার সময়ে আপনাকে সান্ত্বনা প্রদান করে।
২. হোটেল বুকিং
- মক্কায়: হারাম শরীফের চত্বরের বহির প্রান্ত থেকে ১০০০ মিটার দূরত্বে অবস্থিত ২ ষ্টার মানের হোটেল, আজিয়াদ রোড/ইব্রাহিম খলিল রোডের সাথে মুন্সিয়া/হিজরা রোডে এ হবে ।
- মদিনায়: মসজিদে নববীর চত্বরের বহির প্রান্ত থেকে ১০০০ মিটার দূরত্বে অবস্থিত ৩ষ্টার মানের হোটেল (যেমন: লুলু কোবা হোটেল, বেলার মসজিদের কাছাকাছি/কোবা রোড হতে পারে।
- রুম সার্ভিস: ২৪/৭ রুম সার্ভিস যা অতিথিদের পছন্দের খাবার তাদের রুমে সরবরাহ করবে।
৩. ইবাদতের জন্য বিশেষ সুবিধা
- থাকার সুবিধা: হোটেলটি হারাম শরীফ বা মসজিদে নববী থেকে একটু দূরে হলেও কষ্টসাধ্য মনে হয় না, অনেক হাজী নামাজের পর ধীরে ধীরে আল্লাহর নাম জপতে জপতে চলেন। এটি মূলত ইবাদত ও ধ্যানের একটি অংশ, যা তাদের আল্লাহকে স্মরণে রাখে। ইসলামে আল্লাহর নাম জপা (যিকির) খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি ইবাদত হিসেবে গণ্য হয়, এবং হাজীরা তা পালন করে আল্লাহর কাছাকাছি থাকার চেষ্টা করেন। পবিত্র স্থানগুলিতে একত্রে এই যিকির করার ফলে এটি আরও বিশেষভাবে তাৎপর্যপূর্ণ হয়ে ওঠে।
- যাতায়াতের সুবিধা: হাজীরা হজের সময় ধৈর্য ও সংযমের অনুশীলন করেন, এবং কিছুটা দূরে হেঁটে যাওয়া সেই আচার-অনুষ্ঠানেরই একটি অংশ হিসেবে দেখা যেতে পারে। আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের জন্য এই ধরণের ছোটখাটো কষ্ট বা পরিশ্রমকে অনেকে ভালোভাবে গ্রহণ করেন।
- বিরতির সুযোগ: হোটেলটি দূরে হলেও হাজীরা সাধারণত হোটেলে ফিরে কিছুটা বিশ্রাম নিয়ে আবার ইবাদতের জন্য মসজিদে ফিরে যান। বিশ্রামের মাধ্যমে শরীরের ক্লান্তি দূর হওয়ার পর, নতুন উদ্যমে ইবাদত করা সহজ হয়ে যায়। হাজীরা হজের সময় অনেক সময় ধরে ইবাদত ও চলাফেরা করে থাকেন, তাই বিশ্রাম একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি তাঁদের জন্য ইবাদতের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে সাহায্য করে, বিশেষ করে যারা কিছুটা দূরে অবস্থান করেন।
৪. সুবিধাজনক অবস্থান
- হোটেলের অবস্থান:
হোটেলটি একটু দূরে হলেও সুবিধাজনক অবস্থানে থাকে। হজ পালনকারীদের জন্য হোটেলগুলো সাধারণত এমনভাবে বাছাই করা হয় যাতে পরিবহন বা হাঁটার সুবিধা থাকে। অনেক হোটেলের কাছাকাছি বাস বা শাটল সার্ভিস থাকে, যা হাজীদের মসজিদে সহজে পৌঁছাতে সাহায্য করে। এছাড়াও, যদি হোটেলটি নিরিবিলি জায়গায় হয়, তবে সেটি বিশ্রাম এবং ইবাদতের জন্য উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করতে পারে। তাই দূরত্ব থাকা সত্ত্বেও, সঠিক পরিকল্পনার মাধ্যমে ইবাদতের সময়সূচি মেনে চলা বেশ সহজ হয়।
৫. বিশেষ সুবিধা
- ফ্রি ওয়াইফাই: হোটেলে উচ্চগতির ইন্টারনেটের সুবিধা।
৬. বীমা ও সুরক্ষা
- ভ্রমণ বীমা: উমরাহ ভ্রমণের জন্য বিশেষ বীমা প্যাকেজ যা মেডিকেল, ভ্রমণ এবং অন্যান্য জরুরী পরিস্থিতির কভারেজ প্রদান করে।
- নিরাপত্তা ব্যবস্থা: প্রতিটি হোটেলে ২৪/৭ নিরাপত্তা এবং হেল্পলাইন সেবা।
এই প্যাকেজটি উমরাহ যাত্রাকে সহজ, আরামদায়ক এবং স্মরণীয় করে তুলতে সাহায্য করবে। ২ ষ্টার মানের হোটেল প্যাকেজের মান ধরে রাখতে, সবকিছুতেই বিশেষত্ব ও শ্রেষ্ঠত্ব বজায় থাকবে ইনশাআল্লাহ ।
রমজানে উমরাহ করার ফজিলত:
পবিত্র রমজান মাসে উমরাহ পালন করলে হজের সমতুল্য সওয়াব পাওয়া যায়। এই জন্য যাদের সুযোগ ও সামর্থ্য রয়েছে, তারা সম্ভব হলে রমজানে পবিত্র উমরাহ পালন করা উচিত। এতে রমজানের পবিত্রতা রক্ষা ও ইবাদত সুন্দরভাবে পালনের পাশাপাশি বিপুল সওয়াব লাভও হবে।
আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী করিম (সা.) এক আনসারি নারীকে বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে হজ করতে তোমার বাধা কিসের?’ ইবনে আব্বাস (রা.) নারীর নাম বলেছিলেন; কিন্তু আমি ভুলে গিয়েছি। ওই নারী বলল, ‘আমাদের একটি পানি বহনকারী উট ছিল; কিন্তু তাতে অমুকের পিতা ও তার পুত্র (অর্থাৎ মহিলার স্বামী ও ছেলে) আরোহণ করে চলে গেছেন। আর আমাদের জন্য রেখে গেছেন পানি বহনকারী আরেকটি উট, যার দ্বারা আমরা পানি বহন করে থাকি।’ নবী (সা.) বলেন, ‘আচ্ছা, রমজান এলে তখন উমরাহ করে নিয়ো। কেননা রমজানের একটি উমরাহ একটি হজের সমতুল্য।’ (বুখারি, হাদিস : ১৭৮২)
আরবি হাদিস وَعَنِ ابنِ عَبَّاسٍ رَضِيَ اللهُ عَنهُمَا : أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم، قَالَ: «عُمْرَةٌ في رَمَضَانَ تَعْدِلُ حَجَّةً – أَوْ حَجَّةً مَعِي». متفقٌ عَلَيْهِ বাংলা অনুবাদ ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহুমা হতে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “মাহে রমজানের উমরাহ একটি হজের সমতুল্য অথবা আমার সঙ্গে হজ করার সমতুল্য।” [বুখারি ১৭৮৬, ১৮৬৩, মুসলিম ১২৫৬, নাসায়ি ২১১০, আবু দাউদ ১৯৯০, ইবন মাজাহ ২৯৯৪, আহমদ ২০২৬, ২৮০৪, দারেমি ১৮৫৯]
14 Days Economy Umrah Ramadan (Between 1st to 20th Ramadan) Package, Hotel Distance 1000+1000 Meter
এই প্যাকেজটি এয়ারলাইন্সের ফেয়ার এবং সৌদি আরবের হোটেল ভাড়ার উপর পরিবর্তনশীল।
- এয়ার টিকেট: এই প্যাকেজটি ট্রান্জিট ফ্লাইট দিয়ে তৈরি করা হয়েছে, (ডিরেক্ট ফ্লাইট এর ক্ষেত্রে প্যাকেজ প্রতি ১০-১৫ হাজার টাকা ব্যবধান হতে পারে।
- উমরাহ ভিসা
- মক্কাতে মসজিদুল হারাম চত্বরের বহির প্রান্ত থেকে ১০০০ মিটার দূরত্বে ২ ষ্টার মানের হোটেল, আজিয়াদ রোড/ইব্রাহিম খলিল রোডে, মুন্সিয়া রোড/হিজরা রোডে হবে।
- মদিনাতে মসজিদে নববীর চত্বরের বহির প্রান্ত থেকে ১০০০ মিটার দূরত্বে ২স্টার মানের হোটেল বেলাল মসজিদ অথবা কুবা রোডে হবে।
- ট্রান্সপোর্ট রুট (Jeddah To Makkah Hotel, Makkah Hotel To Madinah Hotel & Madinah Hotel To Madinah Airport)
- ট্রান্সপোর্ট:মক্কা থেকে মদিনা হোটেল এবং মক্কা-মদিনা উভয় শহরে লাক্সারি বাসের মাধ্যমে এয়ারপোর্ট ট্রান্সফার এবং আরামদায়ক আসন, যা দীর্ঘ যাত্রার সময়ে আপনাকে সান্ত্বনা প্রদান করবে ইনশাআল্লাহ। (শেয়ার বাসের ক্ষেত্রে সর্ব নিম্ন ৫ জন এক সাথে ট্রাভেল করতে হবে অন্যথায় শেয়ার বাস পাবেন না সৌদি উমরাহ কোম্পানি নিয়ম অনুযায়ী।
- এই প্যাকেজে মক্কাতে ৭দিন ও মদিনাতে ৭দিন মোট ১৪ দিন অবস্থান করতে পারবেন, চাইলে সফর সময় বৃদ্ধি করতে পারবেন সে ক্ষেত্রে অতিরিক্ত চার্জ প্রযোজ্য হবে।
প্যাকেজ মূল্য আলোচনা সাপেক্ষে, দয়া করে নিচের নাম্বার এ যোগাযোগ করুন।